স্টাফ রিপোর্টার ॥ হিজলা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মাউলতলা সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওঃ হারুন-অর রশিদ এর দুর্নিতী শীর্ষে । সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় অধ্যক্ষ হারুন যোগদানের পর থেকেই বিভিন্ন ভাবে দুর্নীতি করে আসছে যা সর্বকালের সর্বউচ্চ পর্যায়ের ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে । ততকালিন বি এনপি সরকারের আমলে জামায়াতে ইসলামের ছত্রছায়ায় থেকে যে সকল কর্মকান্ড করেছেন তার মধ্যে রয়েছে নিজ খামখেয়ালিপনায় মেহেন্দীগঞ্জের একটি দাখিল মাদ্রাসায় ছিলেন সেখান থেকে মাউলতলা সিনিয়র মাদ্রাসায় যোগদান করেন। এর পর মাউলতলা মাদ্রাসার প্রিন্সিপালের কোটা শুন্য থাকায় সেখানে বর্তমান অধ্যক্ষ মওঃহারুন তার প্রোয়জনী কাগজ পত্র সঠিক ভাবে না করে ম্যানেজিংকমিটির সভাপতি আও্বীয়করন করে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অ-সম্পুর্ন কাগজ পত্র দিয়েই অধ্যক্ষ পদ দখল করে নেয় । যার প্রমান হিজলার প্রত্যেকটি প্রেস মিডিয়ার কাছে । মাওঃহারুন যোগদান করেই মাদ্রাসার গাছ বিক্রি করে যার রেজিউলিসন করেনাই চারবার গাছ বিক্রি করেছেন রেজিউলিসন করেছেন মাত্র একবার বাকি গাছের টাকা অধ্যক্ষর পেটে । হিজলা -মেহেন্দী গঞ্জের সাংসদ এমপি পঙ্কজ নাথ মাদ্রাসার ভবনের জন্য বরাদ্ধ দিয়াছে সে টাকা দিয়ে টিন সেট দিয়ে ছানি দিয়াছে সেখানেও বড় ধরনের টাকা আও্বসাধ করে যার কোনো হিসাব দিতে হয়নাই কিংবা দেওয়ার প্রোয়জন মনে করেনাই । মাওঃ হারুন মাদ্রাসার পার্শ দিয়ে রাস্তাটির মাঝখানে একটি টয়লেটের টাংকি করে রাখে যার ফলে জনগনের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে । এর পরে রাস্তার উপরে পুকুরের ঘাট বাধাই করে জনগনের রাস্তা বন্ধ করে দেয়। এই অধ্যক্ষ মাওঃ হারুনেরর কর্মকান্ড তুলে ধরে সংবাদ ছাপা হয়েছিল বরিশালে আঞ্চলিক পত্রিকা গুলোতে সেখানে আজকের বার্তা পত্রিকার সম্পাদকের বিরুদ্ধে আইন প্রোয়গ করতে গিয়ে পরাজিত হয়ে ক্ষমা চেয়ে আসেন । এদিকে মাওঃ হারুনের আপন ছোট ভাই মাওঃ আঃহান্নান নিজ এলাকায় একটি মাদ্রাসা করবে বলে এলাকা থেকে বিভিন্ন প্রকারের সাহায্য সহযোগীতা চেয়ে মাদ্রাসা সম্পুর্ন না করে সাধারন জনগনের সাথে প্রতারনা করে দেশ ছেরে বিদেশে চলে যায় । সেখানে গিয়েও তিনি এই মাদ্রাসার নামে রিসিব বই তৈরী করে সৌদীআরবের মসজিদে মসজিদে গিয়ে হাতিয়ে আনে টাকা যার কোনো হিসাব দিতে হয়না কারোর কাছে ঐ টাকা দিয়া অধ্যক্ষ পদে চাকরি নেয় মাওঃ হারুন ঐ টাকা দিয়া বাড়ির পাশে রাস্তা সংলগ্ন দুটি বাড়ি তৈরী করছে । মাওঃহারুন অধ্যক্ষ পদে যোগদান করেই মাদ্রাসার জমিতে থাকা দুটি গাছ তার তার আও্বীয় ম্যানেজিংকমিটির সভাপতিকে উপহার হিসেবে গিফট করে যার মূল্য প্রায় ষাট থেকে সও্বর হাজার টাকার উর্দ্বে । এই সকল বিষয় নিয়া অধ্যক্ষ মাওঃ হারুনের সাথে আলাপ করতে চাইলে তিনি কোনো উওর না দিয়ে চলে যায় ।