• ১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২১শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

নামমাত্র শাস্তিতে কমছে না বরিশালপুলিশের অপরাধ।

abirdj
প্রকাশিত আগস্ট ২৮, ২০১৬, ১১:২১ পূর্বাহ্ণ
নামমাত্র শাস্তিতে কমছে না বরিশালপুলিশের অপরাধ।

কামরুন নাহার সালমা॥ জনগণেরজানমালের নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্বপুলিশ বাহিনীর। কিন্তু এ বাহিনীর কিছুসদস্যের চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি পুরোবাহিনীর সুনামের ওপর প্রভাব ফেলছে।বরিশালে বিভিন্ন ঘটনার প্রতিবেদনপত্রিকায় প্রকাশিত হলে পুলিশ প্রশাসনতদন্ত করে সত্য উৎঘাটনের পরেওরহস্যজনক কারনে চিরজীবনের জন্যসেগুলো ফাইল বন্ধি হয়ে থাকে। পুলিশপ্রশাসন কোন ব্যবস্থা না নেয়ার ফলেসমাজে অপরাধ প্রবনতা ক্রমেই বেড়েইচলছে। তারই পাশাপাশি বিভিন্নঅপরাধে জড়িয়ে পড়ছে খোদ পুলিশসদস্যরাই। যে কারনে অপরাধি পুলিশসদস্যরা শাস্তির আওতায় আসলেওক’দিন পরেই আবার সাবেক হুকুম বহালঅথবা ভাল কোন স্থানে বদলী হয়ে যায়।এমন নজির বরিশাল মেট্টোপলিটনেরসকল থানায় প্রমানিত। পুলিশেরঅপরাধের মাত্রা, মাদক বিক্রি, অসৎআচরন, চোরা চালানরে সাথেসম্পৃক্ততা, ঘুষ বাণজ্যি, সিনিয়রঅফিসারদরে সাথে অসৌজন্যমূলকআচারনসহ ফৌজদারী মামলায় র্পযন্তজড়িয়ে পড়ছে পুলিশ সদস্যরা। সুশীলসমাজ বলছে পুলিশের চেইন অব কমান্ডভেঙে পড়ার কারনে ওই সবঅনাকাংঙ্খিত ঘটনার সৃষ্টি। যার প্রধানকারন রাজনতৈকি ক্ষমতা। যাতে করেনিজ বাহিনীর নিয়ম ও সুনাম ভেঙেনিজেদের মতো করে চলছে তারা। মাদক, নারী নির্যাতন, হোটেলে অপকর্ম, ট্রাফিকবিভাগের চাঁদাবাজিসহ সকল অপরাধেরসাথেই সরাসরি জড়িত মেট্টোপুলিশেরকিছু অসাধু কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্য।যে কারনে একই ব্যক্তিরা বড় বড়অপরাধ করেও স্ব স্ব স্থানে বহাল রয়েছে।গত বছরের বরিশাল মেট্টোপলিনেরআলোচিত বিষয় ছিলো সাবেকবিমানবন্দর থানার এসআই বর্তমানেকোতয়ালী থানায় কর্মরত মাইনুলেরনারী সংঘটিত ঘটনা। রাতের আঁধারেএক নারীকে নিয়ে বসবাস করায় ওইনারীর সাবেক স্বামী হাতেনাতে আটকেরপরে এয়ারপোর্ট থানায় সংবাদ দেয়।পরে ওই থানার এসি ফরহাদ গিয়েএসআই মাইনুলকে উদ্ধার করে। ওইঘটনায় তাকে পুলিশ লাইনে ক্লোজ হতেহয়েছিলো। এমনকি নিজ স্ত্রীকে ফিরেপেতে সংবাদ সম্মেলন, পুলিশকমিশনারের নিকট স্বারক লিপিওদিয়েছিলো ওই নারীর সাবেক স্বামী।যদিও পরবর্তিতে এসআই মাইনুল প্রমানকরে যে, যেই নারীর সাথে তাকেআপত্তিকর অবস্থায় আটক করাহয়েছিলো তার সাথে আগেই নাকিমাইনুলের বিয়ে হয়। আর আগেরস্বামীকে তালাক দেয়। বিষয়টি নাকিগোপন রেখে ছিলো। যদিও মাইনুলওবিবাহিত, তারও সন্তান রয়েছে। ফলেপুলিশ রিপোর্ট না চাইতেই নিজ পক্ষেচলে যায়। এরপরেই কপাল খুলে যায়মাইনুলের। সব অপরাধ মাফ আরবদলী হয় এয়ারপোর্ট থানা থেকেকোতয়ালী মডেল থানায়। এমনি বহুঅভিযোগ বরিশাল মেটোপলিটনপুলিশের ঝুড়িতে রয়েছে। ট্রাফিকবিভাগে বর্তমানে কর্মরত টিএসআইনাঈম দায়িত্ব পালন করতে ছিলোআমতলার মোড়ে। সেখান থেকেমোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে মটরসাইকেল চালিয়ে যেতে ছিলো সাবেকএক এসপি’র ছেলে। ওই ছেলেরমটরসাইকেল থামিয়ে মোবাইল ফোনেকথা বলার অপরাধে ও গাড়ির কিছুত্রুটির কারনে মামলা দিতে চাইলেটিএসআই নাঈমকে সরাসরি ফোন করেপুলিশের ওই সাবেক কর্মকর্তা মামলাটিনা দেয়ার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তুনাঈম তার সম্মান না রেখেই ছেলেকেমামলার একটি কাগজ হাতে ধরিয়ে দেয়।আইনের প্রতি সম্মান রেখে মামলাটিভাঙ্গাতে গেলে ট্রাফিক বিভাগের বকশিস্বপন ওই ছেলের সাথে ভালো আচারননা করায় তাদের দু’জনের বিরুদ্ধেইঢাকায় অভিযোগ দেয় পুলিশেরঅবসরপ্রাপ্ত ওই কর্মকর্তা। ওইঅভিযোগের প্রেক্ষিতে টিএসআই নাঈমও কনেষ্টেবল স্বপনকে আদালতের দুয়ারেদীর্ঘ দিন ঘুরতে হয়। অপরাধ ছিলোসিনিয়র পুলিশ অফিসারদের অসম্মানকরা। তাছাড়া বর্তমানে ট্রাফিক বিভাগেরসব চেয়ে বড় দূর্ণীতীতে মেতে আছেসার্জেন্ট কামরুল ও সার্জেন্ট মাহাবুব।যারা প্রতিটি ট্রাক থেকে মাসোয়ারা নেন।মাসে মেট্টোতে যে ট্রাক এক দিনের জন্যওঢুকবে তাকেও মাসিক বিট এর আওতায়আসতে হয়। এতে কিছু টিআইও জড়িতরয়েছে। তাদের মধ্যে অন্যতম টিআইশাহ আলম। তাদের চোঁখ ফাঁকি দিয়েবরিশাল মেট্রোতে কোন ট্রাক কিংবামালের পিকআপ ভ্যান ঢুকতে পারেনা।রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড়িয়ে প্রতিটি ট্রাকচেক করলেই প্রমান পাওয়া যাবে। তারাওই বড় স্যারদের স্বাক্ষর করা একটিটোকেন বের করে দিবে। বরিশাল-মাওয়ারুটে ফিটনেসবিহীন সকল গাড়ী ট্রাফিকবিভাগকে মাসিক টাকা দিয়ে রাস্তায়চলে। দক্ষিনাঞ্চালের যতো অবৈধএ্যাম্বুলেন্স রয়েছে সেগুলো হাতে গোনাকয়েকজন সার্জেন্ট বাদে সবার সাথেইমাসিক বিট করা। এ ছাড়াও যেসবমাহিন্দ্র পুলিশের রিকজিশনের আওতায়আসবেনা তাদের মাসিক বিট হিসেবেএক হাজার করে টাকা ট্রাফিক বিভাগদিতে হয়। যদিও ট্রাফিক বিভাগনিজেদের সুফি দাবি করে, তাই টাকাসরাসরি হাত দিয়ে ধরেনা। শ্রমিকসংগঠনের ব্যানারে খামে করে নেয়। আরঅফিসে গাড়ি আটকের মামলা নিয়েবানিজ্যে মেতে থাকে বকশি স্বপন ওএটিএসআই মোস্তাফিজ। রাজকীয়ভাবেঅফিসে বসে গ্রাহক সেবার নামেদুর্ব্যবহার করাই তাদের নিত্য দিনেররুটিনে পরিনত হয়েছে। খোঁজ করলেজানা যায়, এটিএসআই মোস্তাফিজেরবিলাসি জীবনের নেপথ্যের কাহিনী।দুনিয়ার সকল আইন যেন এদের কাছে।সর্বশেষ নগরীর বৈদ্যপাড়ার একজনমহিলার সাথে তার প্রবাসী স্বামীর দ্বন্দ্ববাঁধে। ওই মহিলা আইনী সহায়তাপাওয়ার জন্য কোতযালী মডেল থানায়সাধারন ডায়েরী করলেও কোন প্রতিকারপায়নি। যে কারনে ওই স্বামী সুযোগটিগ্রহন করে। পরবর্তিতে স্ত্রীকে মারধরকরলে স্ত্রীকে বরিশাল শেরইবাংলামেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।সুস্থ হয়ে সকল কাগজপত্র নিয়ে থানায়মামলা করতে গেলে শুরু হয় এস আইমশিউরের ক্যালমা। মামলা এখনহবেনা, আগে ঘটনার তদন্ত হবে তারপরে আসবেন। ঘটনা চলাকালিন সময়েপ্রবাসী মোস্তাফিজের নিকট থেকে কয়েকলাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ওই পুলিশবাবুরা। যার প্রমান মিলেছে ডিসিঅফিসে একজন অতিরিক্ত জেলাম্যাজিষ্ট্রেট তাদের ডেকে জেরাকালে। ওইঘটনার সাথে এসআই নজরুলও জড়িতছিলো। প্রথমে পুলিশের ৩ কর্মকর্তারজন্যই নির্য়াতনের বিচার পায়নিনির্যাতিত ওই নারী মোর্শেদা। শেষ পর্যন্তজেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বিচারেরমুখোমুখি হতে হয় তাকে।এমন বহু ঘটনারয়েছে যা অভিযোগ পর্যন্তই থাকে।বিবাদীর নিকট থেকে অর্থ হাতিয়ে ওইফাইল আর আলোর মুখ দেখেনা। বিগতবছরের কিছু অপরাধী পুলিশ অপরাধকরে সাজা পাওয়ার পরেও একই অপরাধঅব্যাহত রেখেছে। যার মধ্যে অনেকেশাস্তির আওতায় আসছে। এসব কারনেসিনিয়র পুলশি র্কতারা ওই সবঅপরাধীদের ও আইনের আওতায়আনছে। বিভাগীয় মামলাসহ পুিলশঅধ্যাদেশেরে বিভিন্নি আইনে কিছুসংখ্যক পুিলশ শাস্তির আওতায়আসলেও প্রকৃত অপরাধীরা রাজনৈতিকছত্রছায়ায় থেকে যাচ্ছে ধরা ছোয়ারবাইরে। ইউনিট প্রধান এর সততা আরনিষ্ঠার কারনে বরিশাল মেট্টোপলিটিনপুলিশের সুনাম বাড়ানোর সময় চিহ্নিতঅপরাধী পুলশি অফিসারগন নিরবেতাদের আখের গুছিয়ে নিচ্ছে। এরাযেকোন অফিসারের আমলেই বীরেরসাথে রামরাজত্ব করে যাচ্ছে। আর কিছুঘটনাগুলোর শাস্তির ব্যবস্থা হলেও, বাকিগুলো খতিয়ে দেখা না হওয়ার জন্যপুনরায় সেই অপরাধের সাথে জড়িয়েমাত্রা আরো বাড়িয়েছেন। এরধারাবাহিকতায় চলতি বছরে র্অথাৎ২০১৬ সালের জানুয়ারী থেকে অক্টোবরর্পযন্ত বিভিন্ন গুরুত্বর্পূণ অপরাধেসাময়িক বরখাস্ত হয়েছে ৬ জন।এছাড়াও ছোট ছোট অপরাধে ক্লোজ, শাস্তিমূলক বদলীসহ তিরস্কার করাহচ্ছে। তথ্য মতে, গত ২ বছরে এর সংখ্যাকয়েক ডজনে পরিনত হয়েছে। তথ্য মতে, কোতয়ালী মডেল থানায় কর্মরত থাকাঅবস্থায় এসআই আঃ মান্নান হোটলেরের্বোডারদের জিম্মি করে অর্থ বানজ্যিকরত। মারামাররি একটি মামলায়আসামী ধরে এনে পরবিাররে কাছে মোটাঅংকের ঘুষ দাবি করায় আসামীরপরবিাররে অভিযোগের ভিত্তিতে সত্যতাপাওয়ায় তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিলো।নগদ টাকাসহ এক মাদক বিক্রেতাকেআটক করে সাথে থাকা ইয়াবা ওফেন্সিডিল গায়েব করে ফেলার অপরাধদৈনিক দেশ জনপদ পত্রিকায় প্রকাশেরপর সত্যতা পাওয়ায় ডিবির এএসআইআঃ সালাম ও কনস্টেবল সালামকেবরখাস্ত করা হয়েছিলো। এভাবইেঅপরাধের কারনে মৃত্যুর আগ র্পযন্তবরখাস্ত ছিলো সাবেক ডিবির সদস্যআল আবিদ। বরিশাল আদালতেকর্মরত থাকা অবস্থায় টিএসআই হারুনঅসৎ আচরনসহ নানান অপরাধে তাকেবরখাস্ত করা হয়েছিলো। বরিশালেযোগদানের পরই ছোট ছোট অপরাধেরনায়ক এসআই রেহান কোতয়ালী থানায়কর্মরত থাকা অবস্থায় সরকারী পুলিশেরমটর সাইকলে র্দীঘ ৬ মাস যাবত একলোহা ব্যবসায়ীকে চালাতে দেয়ারঅপরাধে এয়ারর্পোট থানায় শাস্তি মূলকবদলী করা হয়েছিলো। সেখানে বসেমাদকসহ নানান অপরাধের সাথে জড়িতথাকার কারনে বন্দর থানায় বদলীকরাসহ সাময়কি বরখাস্ত করা হয়।এছাড়াও ক্লোজ করার মত ঘটনা রয়েছেবহু। হোটেলের বোর্ডারদের জিম্মি করেঅবধৈভাবে র্অথ হাতিয়ে নেয়ারঅপরাধে সাবেক সিটিএসবি সদস্য সুমনচন্দ্রকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। ওইবরখাস্তের আদেশ তুলে নেয়ার পর তাকেডিবিতে বদলী করা হয়েছিল। ডিবিতেথাকা অবস্থায় হোটেলে উঠে নারী নিয়েফুর্তি ও ইয়াবা সেবনকালে এসআইদেলোয়ার তাকে আটক করে। তখনতিনি দেলোয়ারের উপর চড়াও হলেসিনিয়ির জুনিয়র মারধরের ঘটনা ঘটে।ওই ঘটনায় বর্তমান পর্যন্ত সুমন বরখাস্তরয়েছে। ২৫ মে ঘটনার সাথে জড়িত নাথাকলে আদালতে মিথ্যা অভিযোগেচার্জসিট দেয়ার বহুল বিতর্কিত মাদকবিক্রেতা এসআই চিন্ময়কে বরখাস্ত করাহয়েছিল। পরবর্তিতে একটি পরিবারকেদিয়ে মাদক বিক্রি করানোর অপরাধেএসআই চিন্ময়কে জেল খাটতেহয়েছিলো। যে মামলাটি বর্তমানেআদালতে চলমান। এছাড়াও মেট্রোরইতহিাসে সবচেয়ে বড় যে ঘটনার সৃষ্টিহয়েছে তা হলো ৭৭ লাখ টাকা ঘুষকেলেংকারীর ঘটনায় তৎকালীন ডিসি(উত্তর) মোঃ জিল্লুর রহমানসহ ১০ জনবরখাস্ত হয়েছিলো। ওই ঘটনা শুধুবরিশালেই নয় সারা বাংলাদেশেআলোড়ন সৃষ্টি হয়েছিল। কারন ঘুষকেলেংকারীর ঘটনায় বরিশালে প্রথমকোন এসপিকে বরখাস্ত হতে হয়েছিল।তাছাড়া ডিআইজি সামসুউদ্দিন পুলিশকমিশনার থাকাকালীন বরিশালে ছিলোঅপরাধের রাজঘর। এমন কোন অসাধুপুলিশ ছিলোনা যারা অপরাধ না করেমোটা অংকের টাকা কামায়নী। পুলিশসদস্যরা এভাবে অপরাধে জড়িয়ে পড়ারবিষয়ে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারেরউপদেষ্টা ও মানবাধিকারকর্মী সুলতানাকামাল বলেন, ‘পুলিশের বিরুদ্ধেঅপরাধ করার অভিযোগ নতুন কিছুনা। সমাজে যখন অপরাধীর জন্যজবাবদিহিতা থাকে না, যার যেখানেক্ষমতা আছে, সে যদি কোনোভাবেনিশ্চিত করে ফেলতে পারে যে তাকেআর কেউ ধরবে না। ধরলেও তার শাস্তিপাবে না, তখন যেকোনও পেশার মানুষঅপরাধ করতে পারে। পুলিশের জন্য এইকাজ করা আরও সহজ। পুলিশগ্রেফতারের ভয় দেখিয়ে টাকা নেয়। তারাব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নেয়। এসববিষয় সবাই জানে। কিন্তু তাদের কোনওশাস্তি হয় না। তাদের সাময়িক বরখাস্তকরা হয়। বড়জোড় তাদের এক থানাথেকে আরেক থানায় বদলি করা হয়।আমরা এখনও শুনিনি, ছোট হোক বড়হোক পুলিশের অপরাধের জন্য কোনওশাস্তি হয়েছে। শুনি নাই। তাদের জেল, জরিমানা হতে দেখিনি। তিনি বলেন, ‘জবাবদিহিতা করতে হয় না বলেই তারাঅপরাধ করেই যায়। আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর এজন্য অনেক বেশি শক্ত হওয়াউচিৎ। যদি কয়েকটি শাস্তি হতো তাহলেকমে

অপরাধ আসতো। তবে পুলিশের কেউঅপরাধ করলে তাদের শাস্তি হয় বলেদাবি করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানখাঁন কামাল। তাদের বিচারের আওতায়আনা হচ্ছে। সে যেই হোক, পুলিশ হোকবা নিরাপত্তা বাহিনীর, কেউই ছাড় পাচ্ছেনা।