• ১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২১শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন’র ইন্তেকাল

বিডিক্রাইম
প্রকাশিত মে ১৯, ২০২১, ২০:১৩ অপরাহ্ণ
সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন’র ইন্তেকাল

নিজস্ব প্রতিবেদক॥ বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, বরিশালের প্রাচীন সংবাদপত্র বিক্রয় প্রতিষ্ঠান এম রহমান নিউজ এজেন্সির স্বত্ত্বাধীকারী ও দৈনিক আজকের বার্তা পত্রিকার উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ (৫৬) ইন্তেকাল করেছেন। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টায় তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহী—রাজিউন)।

হারুন অর রশিদের মামাতো ভাই ফিরোজ আল কামাল জানান, সোমবার বিকালে হারুন অর রশিদ তার মেয়েকে নিয়ে বিমানযোগে ঢাকায় যান। রাত ১২টার দিকে তিনি মগবাজারের বাসায় অসুস্থ্যবোধ করেন।

তাকে মগবাজার ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।বুধবার ফজরের নামাজের পর মগবাজার ওয়ারলেস জামে মসজিদে জানাজা শেষে মরহুম হারুন অর রশিদের মরদেহ নিয়ে স্বজনরা বরিশালে নিয়ে আসেন।

বাদ যোহর বরিশাল পুলিশ লাইনস্ জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে তাঁর ২য় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন পুলিশ লাইনস্ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মেজবাউদ্দিন।

এ সময় জানাজায় অংশ নেন বাংলাদেশ সম্পাদক ফোরাম, বরিশাল’র সভাপতি কাজী নাসির উদ্দিন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক এস.এম জাকির হোসেন, শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাজী মিরাজ মাহমুদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুরাদ আহম্মেদ, ভোরের আলো পত্রিকার সম্পাদক সাইফুর রহমান মিরন, সিনিয়র সাংবাদিক ফিরদাউস সোহাগ, রাহাত খান, বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টুসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের মানুষ।

এরপর সদর উপজেলার চরকাউয়া ইউনিয়নের চরকরঞ্জী গ্রামে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর তাকে পরিবারিক গোরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়।
হারুন অর রশিদ চরকরঞ্জী গ্রামের মৃত সেকান্দার আলী হাওলাদারের ছেলে। তিনি স্ত্রী ও এক কন্যা সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

হারুন অর রশিদ বরিশাল নগরীর পুলিশ লাইন সড়কের এন হোসেন গলির বাসিন্দা ছিলেন।
তার এই মৃত্যুতে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক জানিয়েছেন দৈনিক আজকের বার্তার প্রকাশক মেহেরুন্নেসা বেগম, সম্পাদক কাজী নাসির উদ্দিন বাবুলসহ পত্রিকার সকল সাংবাদিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।