এতে বরিশাল মহানগরের আহ্বায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কেন্দ্রীয় সদস্য হাসান মামুন। বরিশাল দক্ষিণ ও ঝালকাঠি জেলার দায়িত্বে ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহসভাপতি, বর্তমানে বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য হায়দার আলী লেলিন ও বরিশাল উত্তর জেলার দায়িত্বে কেন্দ্রীয় নেতা দুলাল হাওলাদার। ভোলার আহ্বায়ক করা হয়েছে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমতুল্লাকে। পিরোজপুর ও বরগুনা জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক ছাত্রদল নেতা কাজী রওনাকুল ইসলামকে (টিপু)। পটুয়াখালীতে বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির নেতৃত্বেই সম্মেলন হবে।
কাজী রওনাকুল ইসলাম বলেন, ‘দলের ভালোর জন্য, নতুন নেতৃত্ব বিকাশের জন্য ও দলের ভেতরে গণতন্ত্রের চর্চা কার্যকর করার জন্য আমাদের নেতা তারেক রহমান এই দায়িত্ব দিয়েছেন। এই দায়িত্ব আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করব। এতে চ্যালেঞ্জ আছে, তবে ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ, আগে দল, তারপরে অন্যকিছু, এটা তারেক রহমানের নির্দেশ।’
কাজী রওনাকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সময়ের প্রয়োজনে প্রবীণদের পাশাপাশি নবীনদের সমন্বয় করা প্রয়োজন। এ জন্য দলের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মতামতকে গুরুত্ব দিতে নেতা নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া তাঁদের কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। মানুষের কাছে, দলের নেতা-কর্মীদের কাছে যিনি গ্রহণযোগ্য, তিনিই নেতা হবেন, এটাই তো গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। আমাদের নেতা তারেক রহমান এ বিষয়ে আমাদের কঠোর মনোভাবের কথা জানিয়েছেন এবং আমরা তাঁর নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছি।’