শামিম আহমেদ ॥ বরিশালের উজিরপুর উপজেলার দক্ষিণ সাতলা (নয়াকান্দি) গ্রামের জমি জমা বিরোদের জেড় হিসাবে আপন খালাতে ভাই সাবেক সেনা সদস্য ও স্থানীয় পল্লি চিকিৎসক মিজানুর রহমান বিরুদ্বে সৌদি প্রবাশী মোঃ মিন্টু ফকিরের স্ত্রী ও ৪ সন্তানের জননী আয়সা আক্তারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আপন দেবর মোঃ রাকিব ফকির সহ শাশুরী, ননদরা মিলে একাধিকবার ধর্ষণ ও ৪ মাসের অন্তস্বত্তার অভিযোগ এনে পল্লি চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে শায়েস্তা করা সহ আমার মান-সম্মান ক্ষুন্য করে সামাজিকভাবে ছোট করার লক্ষে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে এ সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বলে উক্ত প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আয়সা আক্তার তার দেবর সহ শশুর বাড়ির লোকদের বিরুদ্বে অভিযোগ আনেন।
আজ সোমবার সকাল ১১ টায় শহীদ আঃ রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেস ক্লাবে উপস্থিত হয়ে এবং লিখিত পাঠ করার মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা,ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্র বলে তিনি বলেন।
এসময় আয়সা আক্তারের সাথে তার কোলের শিশু সহ চাচাতো বোন মুক্তা খানম উপস্থিত ছিলেন। আয়সা আক্তার বলেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, খালাতো ভাসুর বড় ভাইয়ের মত সাবেক সেনা সদস্য ও পল্লি চিকিৎসক মিজানুর রহমানের সাথে আমার আপন দেবর মোঃ রাকিব ফকিরের সাথে(৩৫) এর সাথে দীর্ঘ কয়েক মাস যাবৎ একটি জমি ক্রয় সংক্রান্ত আর্থিক লেন দেনের ব্যাপার রয়েছে।
এক প্রর্যায়ে তাদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হতে দেখা যায় এবং তাদের মধে বেশ কয়েকবার বাক-বিতন্ডার ঘটনা ঘটে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এরই জেড় হিসাবে আমাকে খালাতো ভাসুর সাবেক সেনা সদস্য ও পল্লি চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে সামাজিকভাবে হেয় পতিপ্রন্ন করতে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। তিনি আরো উল্লেখ করেন সংবাদে প্রকাশ করা হয়েছে আমি একাধিকবার ধর্ষনের শিকার হওয়া সহ আমি নাকি ৪ মাসের অন্তস্বত্তা একথাটি সংবাদ কর্মী ভাইরা কোথায় পেয়েছে জানি না।
তবে এবিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করার আগে একবার আমার সাথে সাক্ষাৎ করা তাদের উচিত ছিল বলে আমি মনে করি। তিনি আরো উল্লেখ করে বলেন আমার দেবর রাকিব ফকির সহ শাশুরী, ননদ,জা ও ননদরা প্রায় সময় মোটা অংকের টাকা দাবী করত আমি টাকা দিতে অস্বিকার করায় তারা প্রায় সময় আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করে আসছে।
আয়সা ও তার ২ ছেলে ২ মেয়ের জীবনের নিরাপত্তার জন্য প্রসাশনের সাহায্য সহযোগীতা কামনা করা সহ আমাকে নিয়ে এধরনের কুরুচিপন্ন সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে আমি তাদের আইনগত তদন্তের মাধ্যমে তাদের বিচার কামনা করছি।
উল্লেখ্য গত ২ই জুলাই উজিরপুরে “চিকিৎসার নামে অচেতন করে প্রবাশীর স্ত্রীকে ধর্ষণ অতপর ৪ মাসের অন্তসত্তা” শীর্ষক বরিশালের স্থানীয় একাধিক আমাকে নিয়ে পত্রিকায় সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। যা আদো সত্য নয়।