• ১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২১শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

প্যানেল মেয়র ও নারী কাউন্সিলরের নগ্নতা ফাঁস!

admin
প্রকাশিত এপ্রিল ৩০, ২০১৮, ১৩:২৬ অপরাহ্ণ
প্যানেল মেয়র ও নারী কাউন্সিলরের নগ্নতা ফাঁস!

বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কেএম শহীদুল্লাহ ও সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত কাউন্সিলর ইসরাত আমান রুপাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবারও তোলপাড় শুরু হয়েছে। মেয়রের মেয়ের প্রেমিক বরিশাল মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অসিম দেওয়ান একটি নগ্নছবি প্রকাশ করেন।সেই সাথে বিএনপি নেতা কেএম শহীদুল্লাহ ও ইসরাত আমার রুপার অবৈধ সম্পর্কের বিষয়টিও পোস্টে প্রকাশ করেন। আরও ঘোষণা দিয়েছেন প্যানেল মেয়র ও নারী কাউন্সিলরের নগ্নতার যৌথছবি রয়েছে। পরবর্তীতে সেগুলো হাতে আসলেই প্রকাশ করা হবে।’মূলত গত রোববার (২৯ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে ছবিটি তিনি প্রকাশের পরপরই চরম আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়।ওই ছটিতে দেখা যাচ্ছে ‘বিছানার ওপরে অর্ধউলঙ্গ এক নারী শুয়ে রয়েছেন। শুয়ে থাকা ছবিটির ওই নারী বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত ১৫ ১৬ ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইসরাত আমান রুপার বলে অনেকেই দাবি করছেন।
অসিম দেওয়ানের পোস্টটি হুবুহু তুলে ধরা হল-
“সিটি কর্পোরেশনের কমিশনার শহীদুল্লাহর মেয়ে কে অবিবাহিত এক ছেলে ভালবাসে বলে সেই ছেলেকে যদি কারাবরণ করতে হয়। এখন শহীদুল্লাহ তার মেয়ের বয়সী সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত মহিলা কমিশনার রুপা আমানের সাথে অবৈধ যৌনমিলনে লিপ্ত হয়ে তা আবার ক্যামেরায় ধারণ করেছে। এখন জনসাধারণের কাছে প্রশ্ন শহীদুল্লাহর কি শাস্তি হওয়া উচিত?মাঠে চাউর রয়েছে- প্যানেল মেয়র কেএম শহীদুল্লাহ’র মেয়ে সামান্তা ইসলামের সাথে মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অসীম দেওয়ানের হৃদয়ঘটিত সম্পর্ক ছিল।সামান্তা ইসলাম রাজধানীতে পড়াশুনার সুবাদে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বসবাস করেন। এমনকি সেখানে তার সাথে অসিম দেওয়ানও অধিকাংশ সময় থাকতেন।কিন্তু ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্যানেল মেয়রের মেয়ে সামান্তাকে অপহরণের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে একটি প্রাইভেটকারসহ আটক করে পুলিশ। ওই সময় অসিম দেওয়ানের কাছ থেকে একটি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়।সেই ঘটনায় এই ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় অস্ত্র ও কেএম শহীদুল্লাহ’র মেয়েকে অপহরণের অভিযোগে আরও দুটি মামলা হয়।অপহরণ মামলাটি বাদী মেয়েরের সামান্তা ইসলাম নিজেই। ওই দুটি মামলায় দীর্ঘদিন কারাভোগের পরে মুক্তি পেয়েছেন অসিম। যদিও এই ঘটনার পরপরই তাকে মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিল।